পণ্য পরিবহন ও লজিস্টিকস সেক্টরে প্রতিটি কাজ হয় বেশকিছু ধাপ ও নিয়ম মেনে। ফলে একজনের উপর আরেকজনের নির্ভরশীলতা তুলনামূলকভাবে বেশি। আর এই সেক্টরে আমাদের দেশে অনেক বছর ধরেই গতানুগতিক পদ্ধতিতে কাজ হয়ে আসছে।
কিন্তু গত কয়েক বছরে এই সেক্টরেও লেগেছে প্রযুক্তির ছোঁয়া। ট্রাক ভাড়া এখন হচ্ছে অনলাইনে। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে পাওয়া যাচ্ছে সব ধরণের ট্রাক। “জিম ডিজিটাল ট্রাক” বর্তমানে আমাদের দেশে সেই কাজটি করছে। তাই আসুন জেনে নেই, যে ১০টি কারণে আপনি জিম থেকে পণ্য পরিবহনের জন্য ট্রাক ভাড়া করবেন।
- যেকোন মুহূর্তে ট্রাক ভাড়াঃ দিন কিংবা রাত, আপনি ট্রাক ভাড়া মোবাইলেই করতে পারবেন বছরের যেকোন দিনে।
- সার্ভিস সারা বাংলাদেশেঃ আপনি বাংলাদেশের যেকোন স্থানে ট্রাক ভাড়া করতে পারবেন জিম অ্যাপের মাধ্যমে। পুরো বাংলাদেশেরের পণ্য পরিবহন অ্যাপের মাধ্যমে কানেক্টেড।
- সকল ধরণের ট্রাকঃ জিম এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে বাংলাদেশে প্রচলিত সব ধরণের ট্রাক ভাড়া পাওয়া যায়।
- সামঞ্জস্যপূর্ণ রেটঃ জিমে অনলাইন বিডিং সিস্টেম থাকার ফলে বাজারের সেরা রেটে ট্রাক ভাড়া পাওয়া সম্ভব।
- অনলাইন বুকিংঃ অ্যাপ ভিত্তিক ডিজিটাল সার্ভিস হওয়ার ফলে অনলাইনেই বুকিং করা সম্ভব। জিমে আপনি সর্বোচ্চ ৯০ দিন আগে থেকে ট্রাক বুকিং করতে পারবেন।
- কাস্টমার সাপোর্টঃ জিমে আছে ২৪ ঘণ্টা কল সেন্টার সাপোর্ট, যা সপ্তাহের সাত দিনই থাকছে কাস্টমারের পাশে। জিমের সার্ভিস সম্পর্কিত যেকোন সহযোগিতায় একজন কাস্টমার যেকোন সময় কাল সেন্টার থেকে তথ্য পাবেন।
- ডিজিটাল ইনভয়েসঃ জিমে আছে ডিজিটাল ইনভয়েস সার্ভিস। কর্পোরেট প্রয়োজনে যা একজন লজিস্টিকস ম্যানেজারকে দিবে বাড়তি সুবিধা।
- ডেডিকেটেড অ্যাকাউন্ট ম্যানেজারঃ কর্পোরেট প্রয়োজনে একটি ট্রিপে একের অধিক ট্রাক প্রয়োজন হয়। অনেক ক্ষেত্রে ২-৩ টি আনলোডিং পয়েন্ট থাকে। এধরনের গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিসের ক্ষেত্রে জিমে আছে ডেডিকেটেড অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার।
- নির্দিষ্ট সময়ে পণ্য ডেলিভারিঃ বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বেশ জটিল। তবে এর মাঝেই জিম যথাসময়য়ে পণ্য ডেলিভারি করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করে।
- স্বচ্ছতাঃ জিমে কাস্টমার, ট্রাক মালিক ও ড্রাইভার সবাই জাতীয় পরিচয়পত্র দ্বারা ভেরিফাইড।
তাই দেরি না করে আজই জিম কাস্টমার অ্যাপে রেজিস্ট্রেশন করুন। আপনার পণ্য পরিবহন হবে নির্বিঘ্নে।