fbpx
সর্বশেষ আপডেটস
লকডাউনেও থেমে নেই জিমের চাকা

লকডাউনেও থেমে নেই জিমের চাকা

সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাসের প্রকোপে ব্যবসায়িক কার্যক্রম অনেকটাই স্থবির হয়ে পড়েছে। বিশ্বের অধিকাংশ দেশের মত বাংলাদেশও লকডাউনের পাশাপাশি যানবাহন চলাচল সীমিত করে এনেছে। সঙ্গত কারণেই এর প্রভাব পড়েছে পরিবহন খাতের ওপরেও। এরকম বৈরী একটি সময়েও দেশের সেরা ট্রাক ভাড়ার অ্যাপ জিম ডিজিটাল ট্রাক তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে এবং জরুরী সকল পণ্য পরিবহন কিংবা প্রকল্পে তার সেবা দিয়ে যাচ্ছে। 

অতি সম্প্রতি জিম ১৫,৪০০ টন ইন্ডাস্ট্রিয়াল লবণ পরিবহনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প সম্পন্ন করেছে। প্রায় ২২ দিন ধরে চলা এই প্রকল্প বিভিন্ন ধারণক্ষমতার ট্রাক ব্যবহার করে সর্বমোট ৫৭৩ টি ট্রিপের মাধ্যমে সম্পন্ন করেছে জিম। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় এরকম এই প্রকল্প সফলভাবে সম্পন্ন করা এবং ডিজিটাল মাধ্যমে নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ ও ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার কাজটি ছিল দারুণ চ্যালেঞ্জিং। উল্লেখ্য যে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল বা রাসায়নিক লবণ একটি জরুরী পণ্য। অনেক নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের প্রধান কাঁচামাল হিসেবে এটি ব্যবহৃত হয়। 

প্রকল্প চলাকালীন সময়ের একটি ছবি 

এই বিশাল পরিমাণ ইন্ডাস্ট্রিয়াল লবণ কালিগঞ্জ থেকে মাওনা পর্যন্ত পরিবহন করতে জিম ব্যবহার করেছে ১২ থেকে ২৫ টনের টিপার তথা ডাম্প ট্রাক। পরিবহনকালীন সময়ে জিম নিশ্চিত করেছে ট্রাক চালকেরা দেশের বর্তমান ট্রাফিক নিয়ম শতভাগ মেনে চলেছেন। এছাড়াও, চালকদের যে কোন প্রয়োজনে ২৪/৭ কল সেন্টার সেবার মাধ্যমে জিম ছিল তাদের পাশে। এরকম একটি সময়ে সফলভাবে এই বিশাল প্রকল্প সম্পন্ন করার ব্যাপারটিকে জিম একটি মাইলফলক হিসেবে দেখছে। 

এক নজরে প্রকল্পের বিস্তারিত

পণ্যপণ্যের পরিমাণট্রাকের ধরণ ও আকৃতিমোট ট্রিপমোট সময়লোডের স্থানআনলোডের স্থান
ইন্ডাস্ট্রিয়াল লবণ১৫,৪০০ মেট্রিক টনটিপার/ ডাম্প ট্রাক (১২-২৫ টন) ৫৭৩২২ দিনকালিগঞ্জমাওনা

২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪,৫০০-টি ট্রিপ সম্পন্ন করেছে জিম ডিজিটাল ট্রাক। রেজিস্টারকৃত ১২,০০০ ট্রাকের মাধ্যমে জিম তার সম্মানিত কাস্টমারদের পণ্য পৌঁছে দিয়েছে দেশের সকল প্রান্তে।

দেশের এই কঠিন সময়েও সরকারি নির্দেশনা মেনে পণ্য পরিবহনকে যথাসম্ভব বাধাহীন রাখতে কাজ করে যাচ্ছে জিম। পরিবহন সংক্রান্ত যেকোন জিজ্ঞাসায় জিম তাদের হটলাইন ০৯৬৭৮১১১৪৪৪ নাম্বারে সচল আছে ২৪/৭। জিমের সেবা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করতে হবে জিমের ওয়েবসাইট। 

Check Also

২০২৬ সাল নাগাদ জাহাজ ভিড়ানোর আশা নিয়ে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দরের কাজ শুরু

কক্সবাজারের মহেশখালীতে অবস্থিত “মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর” এর উন্নয়ন প্রকল্পের বিস্তারিত নকশা তৈরির কার্যক্রম গত সোমবার, …

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।